জীবন যায় যাক, তবু যে অন্যায় ও বৈষম্য হচ্ছে, তার প্রতিবাদ করবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেছেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও আগামীকাল শনিবার কাকরাইলে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করবে।
এখন কথা হলো এই দলটি বিগত পনের বছর ধরে দেশ এবং দেশের মানুষকে শোসন করে আসছে। এদের কি আদৌ কথা বলার কোন অধিকার রয়েছে? অনেকটা নস্ট চাল আঙ্গুলের ফাক করে যেমন কিছু রয়ে যায়, সৈরাচার পালানোর পর রয়ে যাওয়া দুষিত অংশগুলোর বড় একটা হচ্ছে জি এম কাদেরের জাতীয় পারটি।
সৈরাচারের মূল দলটির মত, জি এম কাদেরের সৈড়াচারী জাতীয় পারটিরও একটা মৌলিক চরিত্র হচ্ছে, এদের না রয়েছে কোন অনুশোচনা, না প্রায়শচিত্ত। এই শয়তানের দলটি পুরোপুরী বিবেক এবং মানবিকতা বিবরজিত এবং যখন বিএনপি ও জামাতের মত দলগূল ভয়াবহ সৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে তখন এরা সৈরাচারের পক্ষ নিয়ে সৈরাচার হিসেবেই আবিরভুত হয়েছিলো।
এটা অত্যন্ত আশ্চরযজনক ব্যপার যে এখন জিএমকাদের গনপিটুনিতে মানিকের মত হাসপাতালে না গিয়ে বক্তব্য দিচ্ছে। একে সৈরাচারের সুবিধভোগি বললে ভুল বলা হবে কারন এরা সৈড়াচার ছিলো, সুবিধাভোগি বললে অনেকটা পরোক্ষ অংশে ফেলে দেয়া হয়, এরা সক্রিয়ভাবে সৈড়াচার চালিয়েছিলো বিগত ১৫টী বছর।
জি এম কাদের নামের এই সৈড়াচারি মানবতা বিরোধি অপরাধিটি যখন বলে “মনে রাখবেন, ইসলামের শিক্ষা হচ্ছে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা। হাত দিয়ে প্রতিবাদ করতে না পারলে মুখ দিয়ে করো। মুখ দিয়ে না পারলে অন্তর দিয়ে ঘৃণা করো।” তখন দুহখের মধ্যেও হাসি পায়। আবু জেহেলের মুখে ইসলামের বানী যতোটা হাস্যকর তার চেয়ে বেশি হাস্যকর এই মুনাফেকটি যখন ইসলামের মুখোশ ব্যবহার করে।